• সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
ভূমিকম্প : প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে প্রস্তুত সরকার
ভূমিকম্প : প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে প্রস্তুত সরকার
দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞ, গবেষক ও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকরা জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক ভূমিকম্পের কারণে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই; বরং প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। গত শুক্রবার ও শনিবার কয়েক দফায় ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জরুরি সভায় বিশেষজ্ঞরা এ মতামত দেন। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বিশেষজ্ঞদের আহ্বান জানান, তারা যেন স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সরকারের করণীয় সম্পর্কে লিখিত পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, আমরা হাত গুটিয়ে রাখতে চাই না, আবার অবৈজ্ঞানিক কোনো পদক্ষেপও নিতে চাই না। আপনাদের পরামর্শগুলো দ্রুত লিখিত আকারে আমাদের দিন; সরকার প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে প্রস্তুত। তিনি আরও জানান, প্রয়োজনীয় বিশেষজ্ঞ কমিটি এবং এক বা একাধিক টাস্কফোর্স গঠনের বিষয়ে কাজ চলছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ পাওয়া মাত্রই সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। বৈঠকে উপদেষ্টাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, দুর্যোগ ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রিয়াজ। বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) প্রফেসর মো. জয়নুল আবেদীন; বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. মেহেদী আহমেদ আনসারী; বুয়েটের অধ্যাপক তাহমীদ মালিক আল-হুসাইনী; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. জিল্লুর রহমান; চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. হুমায়ুন আখতার; বুয়েটের অধ্যাপক ড. তানভীর মনজুর; বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. মমিনুল ইসলাম; আবহাওয়াবিদ মো. রুবাইয়্যাত কবীর; ভূতত্ত্ববিদ ড. রেশাদ মো. ইকরাম আলী; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ বিশেষজ্ঞ ড. মো. শাখাওয়াত হোসাইন; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকিপূর্ণতা ইনস্টিটিউটের পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান খান এবং বুয়েটের অধ্যাপক ইসরাত ইসলাম। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কয়দিন আগে ভয়াবহ ভূমিকম্পে যাদের মৃত্যু হলো, যারা আহত হলেন—এটা খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। এমনটি যেন আর না হয়, তার জন্য আমাদের অবশ্যই প্রস্তুতি নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, আপনারা পত্র-পত্রিকায় লিখেছেন, পরামর্শ দিয়েছেন, অভিজ্ঞতা ভাগ করেছেন। এই আতঙ্ক থেকে জনগণকে রক্ষা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। এই পরিস্থিতিতে আমাদের কী করা প্রয়োজন, সরকারকে তা জানান। কী কী প্রস্তুতি নিতে হবে, কোন কোন বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে সব জানান। দুর্ঘটনা যেভাবেই আসুক, যেন আমরা সব পূর্ব প্রস্তুতি নিতে পারি। তিনি জানান, ভূমিকম্পের প্রস্তুতি হিসেবে কী ধরনের মহড়া প্রয়োজন হবে, সে বিষয়েও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ প্রয়োজন। পাশাপাশি ভূমিকম্পের প্রস্তুতি নিয়ে আমরা কোন পর্যায়ে আছি, সেটিও মূল্যায়ন করতে হবে। বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ও ভূমিকম্প-বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও সমন্বয়ের পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ভূমিকম্প নিয়ে যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করছে, তাদেরকে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় বাড়াতে হবে। তিনি বলেন, আমরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ‘শুভেচ্ছা’ নামে একটি অ্যাপ করেছি। এই অ্যাপের মাধ্যমে বিদেশে থাকা বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যুক্ত হোন। অ্যাপটিতে আরও কী ধরনের ফিচার আনা যেতে পারে, সে বিষয়েও আমাদের পরামর্শ দিন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভূমিকম্পকে ঘিরে বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক গুজব তৈরি হয়েছে। বলা হচ্ছে— ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে… ১০ দিনের মধ্যে… ১ মাসের মধ্যে… বড় মাত্রার ভূমিকম্প হবে, এ ধরনের অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে। বৈঠকে অধ্যাপক ড. জিল্লুর রহমান বলেন, ভূমিকম্পের উৎস ও উৎপত্তিস্থল নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখতে হবে বাংলাদেশ ও এর আশেপাশে কতগুলো সোর্স আছে এবং সেগুলোর কারণে শেকিং লেভেল কী হতে পারে, তা নিরূপণ করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বড় মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ আমরা স্বল্প ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা। তবে আমাদেরকে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি রাখতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. হুমায়ুন আখতার বলেন, জনসচেতনতা তৈরিতে তরুণদের কাজে লাগানো জরুরি। ইনডোরে, আউটডোরে, ব্যক্তি পর্যায়ে ও প্রতিষ্ঠানে— চার স্তরে করণীয় পরিকল্পনা তৈরি করে সবার কাছে পৌঁছাতে হবে। তরুণদের কাজে লাগিয়ে ন্যাচারাল হ্যাজার্ড প্ল্যান ও প্রযুক্তিগত উদ্যোগ নিলে সবাই মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে। চুয়েটের অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মন্ত্রণালয় তাদের আওতাধীন স্থাপনাগুলোর মূল্যায়ন করতে পারে। হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ— এসব খাতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূমিকম্পবিষয়ক প্রোগ্রাম চালু করলে আতঙ্ক নয়, বরং সচেতনতা তৈরি হবে। এমআইএসটি’র অধ্যাপক মো. জয়নুল আবেদীন বলেন, সবাইকে বোঝাতে হবে যে আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। আমাদের সম্পদের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে। করণীয় সম্পর্কে আরও সুনির্দিষ্ট তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে।  গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী (সিভিল) মো. খালেকুজ্জামান চৌধুরী জানান, ইতোমধ্যে একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে ভূমিকম্পের ফলে ফাটল ধরা ভবনের ছবি সংগ্রহ শুরু হয়েছে। এর মধ্য থেকে দুই'শটির বেশি ভবনের মূল্যায়ন করা হয়েছে। বেশিরভাগই পার্টিশন দেয়ালে ফাটল দেখা যাচ্ছে। সফটওয়্যারটির মাধ্যমে দ্রুত ফাটল ধরা ভবনের মূল্যায়ন ও পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিশেষজ্ঞদের পাঠানো লিখিত সুপারিশ নিয়ে সরকার দ্রুত সময়ে আলোচনা করে টাস্কফোর্স গঠন করবে। ভূমিকম্পের বিষয়ে আশু করণীয় নিয়ে গঠিত টাস্কফোর্সে সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা যুক্ত থাকবেন।

নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছে খালেদা জিয়ার

নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছে খালেদা জিয়ার

আইন উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের আলোচনা

আইন উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের আলোচনা

বাংলাদেশের উদার আতিথেয়তার জন্য কৃতজ্ঞতা জানালেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

বাংলাদেশের উদার আতিথেয়তার জন্য কৃতজ্ঞতা জানালেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

বনশ্রীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর 

বনশ্রীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর 

জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

সাগরে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

সাগরে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছে খালেদা জিয়ার
নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছে খালেদা জিয়ার
হাসপাতালে ভর্তি বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে। তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা চলছে। বিএনপির চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা হচ্ছে।  তিনি আরও বলেন, চেয়ারপার্সনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে ম্যাডামের চিকিৎসা চলছে।  খালেদা জিয়ার দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন, যেন মহান আল্লাহ তাকে দ্রুত সুস্থ করে তুলেন। এর আগে রোববার রাত ৮টায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। বিএনপি চেয়ারপারসনকে হাসপাতালে নেওয়ার পরপর বেশ কিছু টেস্ট করা হয়। এরপর অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকাদারের সভাপতিত্বে মেডিকেল বোর্ড বৈঠকে বসে। এই বৈঠকে অধ্যাপক এফএস সিদ্দিকী, ডা. জাফর্ ইকবাল, ডা. জিয়াউল হক, ডা. মামুন আহমেদ, অবসরপ্রাপ্ত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সাইফুল ইসলাম এবং লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি ডা. জুবাইদা রহমান, যুক্তরাষ্ট্র থেকে জনহোপকিংস হসপিটালের কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা অংশ নেন। অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী বলেন, ‘মেডিকেল বোর্ডের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ম্যাডামের চিকিৎসা শুরু হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, গত কয়েক মাস ধরেই উনি খুব ঘন ঘন আক্রান্ত হচ্ছিলেন। আজকে আমরা যে কারণে এখানে (এভারকেয়ার হাসপাতালে) ভর্তি করিয়েছি সেটা হচ্ছে উনার কতগুলো সমস্যা একসঙ্গে দেখা দিয়েছে। সেটা হচ্ছে, উনার চেস্টে ইনফেকশন হয়েছে।

সাংবাদিকরা রাজনীতিকদের পকেটে ঢুকে গেলে সেটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়

সাংবাদিকরা রাজনীতিকদের পকেটে ঢুকে গেলে সেটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়

রায়ে স্পষ্ট, কোনো ক্ষমতাবান নেতা আইনের বাইরে নয় : জামায়াত

রায়ে স্পষ্ট, কোনো ক্ষমতাবান নেতা আইনের বাইরে নয় : জামায়াত

রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

ডেঙ্গুতে একদিনে ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০৫

ডেঙ্গুতে একদিনে ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০৫

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৩৯

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৩৯

ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিলো ইসরায়েল, ফিলিস্তিনিদের ওপর কারফিউ
ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিলো ইসরায়েল, ফিলিস্তিনিদের ওপর কারফিউ
ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের হেবরনে মুসলিমদের জন্য ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল। একইসঙ্গে সেখানকার পুরোনো শহরে ফিলিস্তিনিদের ওপর কারফিউও জারি করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। মূলত অবৈধ বসতি স্থাপনকারীদের ইহুদি উৎসব পালনের সুযোগ দিতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে ইসরায়েল। শনিবার (১৫ নভেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। বার্ত্সংস্থাটি বলছে, ইসরায়েলি বাহিনী পশ্চিম তীরের দক্ষিণাঞ্চলীয় হেবরনের পুরোনো শহর এলাকায় ফিলিস্তিনিদের ওপর কারফিউ জারি করে রেখেছে এবং অবৈধ ইসরায়েলি বসতকারীদের ইহুদি ধর্মীয় উৎসব পালনের সুযোগ করে দিতে ইব্রাহিমি মসজিদ মুসলিমদের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে বলে স্থানীয় কর্মীরা শনিবার জানিয়েছেন। হেবরন ডিফেন্স কমিটির সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা আরেফ জাবের আনাদোলুকে জানান, শুক্রবার সকাল থেকে পুরোনো শহরের বিভিন্ন এলাকায় এই কারফিউ জারি রয়েছে। তিনি বলেন, ইসরায়েলি বাহিনী পুরোনো শহরে প্রবেশের সামরিক চেকপয়েন্টগুলোও বন্ধ করে দিয়েছে এবং যাতায়াত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করেছে। এর ফলে অনেক ফিলিস্তিনি বাসিন্দা নিজ ঘরেও ফিরতে পারেননি এবং হেবরনের অন্য এলাকায় স্বজনদের বাড়িতে রাত কাটাতে বাধ্য হয়েছেন। জাবের জানান, শুক্রবার রাত ও শনিবার সকাল— দুই দফায় শত শত অবৈধ বসতকারী ভারী সামরিক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে পুরোনো শহরে ঢুকে রাস্তায় “উসকানিমূলক” শোভাযাত্রা করেছে। তিনি বলেন, এই কারফিউ আসলে ইব্রাহিমি মসজিদের বাকি অংশ পুরোপুরি দখলে নেওয়ার এবং সেটি সিনাগগে রূপান্তরের ইসরায়েলি প্রচেষ্টার অংশ। ফিলিস্তিনি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানায়, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ ২০২৫ সালের শুরু থেকে প্রতিদিন ইব্রাহিমি মসজিদের সুক গেট বন্ধ রাখছে এবং পূর্ব দিকের প্রধান গেটও বন্ধ করে রেখেছে। এমনকি জানালাগুলোও ঢেকে দিয়েছে। ইব্রাহিমি মসজিদ হেবরনের পুরোনো শহরে অবস্থিত এবং এটি এখন পুরোপুরি ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে। এখানে প্রায় ৪০০ অবৈধ বসতকারী থাকে এবং তাদের পাহারা দেয় প্রায় ১৫০০ ইসরায়েলি সেনা। ১৯৯৪ সালে এক অবৈধ বসতকারীর হাতে ২৯ জন ফিলিস্তিনি মুসল্লি নিহত হওয়ার পর ইসরায়েল মসজিদটিকে দুই ভাগে ভাগ করে। এই মসজিদের ৬৩ শতাংশ ইহুদিদের উপাসনার জন্য এবং ৩৭ শতাংশ মুসলিমদের জন্য। ইহুদিদের বরাদ্দ অংশে মসজিদের আজান দেওয়ার ঘরটিও রয়েছে। এছাড়া ইসরায়েলের একতরফা ব্যবস্থাপনায় বছরে ১০ দিন ইহুদি ধর্মীয় উৎসবের সময় মসজিদটি পুরোপুরি মুসলিমদের জন্য বন্ধ থাকে এবং ১০ দিনের ইসলামি উৎসবের সময় ইহুদিদের জন্যও মসজিদটি সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। তবে ২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে মুসলিমদের জন্য নির্ধারিত পূর্ণ প্রবেশাধিকার আর বহাল রাখা হয়নি।

লিবিয়া উপকূলে ২৬ বাংলাদেশিকে নিয়ে নৌকাডুবি, ৪ জনের মৃত্যু

লিবিয়া উপকূলে ২৬ বাংলাদেশিকে নিয়ে নৌকাডুবি, ৪ জনের মৃত্যু

হরমুজ প্রণালী থেকে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

হরমুজ প্রণালী থেকে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

ইসলামাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত অন্তত ১২

ইসলামাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত অন্তত ১২

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

সিরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন অধ্যায়, ওয়াশিংটনে প্রেসিডেন্ট আল শারা

সিরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন অধ্যায়, ওয়াশিংটনে প্রেসিডেন্ট আল শারা

কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
বিচারকের বাসায় ঢুকে ছুরিকাঘাতে ছেলেকে হত্যা
বিচারকের বাসায় ঢুকে ছুরিকাঘাতে ছেলেকে হত্যা
রাজশাহীতে বিচারকের বাসায় ঢুকে তার ছেলে তাওসিফ রহমান সুমনকে (২০) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বিচারকের স্ত্রীকে আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ভর্তি করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে রাজশাহী নগরীর ডাবতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  নিহত তাওসিফ রহমান সুমন রাজশাহী মহানগর ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুর রহমানের ছেলে। এ ঘটনায় তাওসিফের মা তাসমিন নাহার আহত হয়েছেন। ঘাতককে আটক করেছে পুলিশ।  রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কে বিশ্বাস বলেন, একজন নিহত হয়েছেন। নিহতের মা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) গাজিউর রহমান বলেন, ঘাতক আটক আছে। তিনিও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ দিলেন সিএমপি কমিশনার

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ দিলেন সিএমপি কমিশনার

চাঁদপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

চাঁদপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও কোনো পার্টি আয়োজন করা যাবে না

টাঙ্গুয়ার হাওরে উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও কোনো পার্টি আয়োজন করা যাবে না
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
লন্ডনে চুরি যাওয়া ফোনের অবস্থান এক মাস পর দেখাচ্ছে চীনে
লন্ডনে চুরি যাওয়া ফোনের অবস্থান এক মাস পর দেখাচ্ছে চীনে
এপ্রিল মাস, শনিবারের এক ভোরে আকারা ইতেহ মধ্য লন্ডনের হোলবর্ন টিউব স্টেশনে হেঁটে হেঁটে আসার সময় নিজের ফোন ঘাঁটছিলেন। মুহূর্ত কয়েক পরই ইলেকট্রিক বাইকে আসা এক ছিনতাইকারী তাঁর হাত থেকে ফোন ছিনিয়ে নেয়। নিজের ফোন উদ্ধারে ছিনতাইকারীর পেছনে ছুট লাগিয়েছিলেন আকারা। কিন্তু ধরতে ব্যর্থ হন। আকারা একা এ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাননি; বরং এ বছর এখন পর্যন্ত ইংল্যান্ড ও ওয়ালসে প্রায় ‘৭৮ হাজার’ ফোন ছিনতাই হয়েছে। গত বছরের তুলনায় যা অনেক বেশি। এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে বিচার হওয়ার হার খুবই কম। পুলিশের বক্তব্য, তারা দায়ী অপরাধীদের খোঁজ করে। কিন্তু তারা যেভাবে গায়েব হয়ে যায় বা এত ঘন ঘন স্থান পরিবর্তন করে যে তাদের গ্রেপ্তার করা কঠিন হয়ে যায়। এ ধরনের অপরাধের শিকার ব্যক্তিরা তাঁদের দুর্দশার কথা বিবিসিকে বলেছেন। বলেছেন, ফোন হারিয়ে গেলে এমন অনেক ছবি ও তথ্য হারিয়ে যায়, যেগুলো আর কখনো ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। সঙ্গে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতি তো আছেই। তাঁদের মধ্যে আকারার মতো অনেকে আরও একটি কারণে নিদারুণ হতাশায় ডুবে যান। আকারা তাঁর ফোনটি কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছে, তা অনলাইনে অনুসরণ করতে পারছেন; কিন্তু সেটি ফেরত আনার ক্ষমতা তাঁর নেই। ফোন ছিনতাই হওয়ার এক ঘণ্টা বা তার কিছু পরে বাড়িতে ফিরে আকারা তাঁর আইফোন ১৩ হারিয়ে গেছে (লস্ট মুড) অপশনটি চালু করেন। এটা করা হলে চোর ওই ফোন ব্যবহার করতে পারবে না। এরপর আকারা তাঁর ল্যাপটপের সাহায্যে ‘ফাইন্ড মাই আইফোন’ ফিচার চালু করেন। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে আকারা তাঁর ফোনটি কোথায় আছে, সেটা দেখতে পারেন। ল্যাপটপের স্ক্রিনে লন্ডনের বিভিন্ন জায়গায় নিজের ফোন ঘুরে বেড়াতে দেখেন আকারা। ফোন উদ্ধারের আশায় ল্যাপটপে দেখানো দুই জায়গায় নিজেই গিয়েছিলেন আকারা। তিনি বলেন, ‘এটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। উত্তেজনায়, রাগে আমি এটা করেছিলাম।’ আকারা অবশ্য কারও সঙ্গে কথা বলেননি। তবে বুঝতে পারছিলেন, তাঁকে কেউ অনুসরণ করছে। তিনি বাড়ি চলে যান। আকারা বলেন, ‘আমি খুবই ক্ষুব্ধ ছিলাম। ফোনটা দামি। ওই ফোন কিনতে আমি কঠোর পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন করি এবং কেউ একজন সব ঘেঁটে দিল।’ আকারার ফোনটি যখন চুরি যায়, তখন রাস্তায় তিনি পুলিশ দেখতে পেয়ে তাদের সবকিছু খুলে বলেছিলেন। যদিও তাঁর মনে হয়েছে, পুলিশ কর্মকর্তারা জানতেন, ফোন চুরি করতে চোররা ওই এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ তাকে অনলাইনে অভিযোগ করার পরামর্শ দেয় এবং তিনি সেটা করেন। কয়েক দিন পর ই–মেইল পাঠিয়ে পুলিশ আকারাকে জানায়, তাঁর ফোন চুরির মামলাটির তদন্তকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বলেছে, ‘সম্ভবত আমরা দোষীদের শনাক্ত করতে পারব না।’ যেখান থেকে ফোন চুরি হয়েছিল, সেখানকার ছবি ও কিছু তথ্য আকারা পুলিশকে দিয়েছিলেন। পুলিশ সেটা গ্রহণ করেছে। কিন্তু ফোন উদ্ধারে আর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ফোন চুরির ঠিক এক মাস পর, মে মাসে আকারা তাঁর ‘ফাইন্ড মাই আইফোন’ আবার দেখেন। তখন সেটির অবস্থান দেখাচ্ছিল শেনজেন, চীন। আকারা এবার সব আশা ছেড়ে দেন। চুরি যাওয়া অনেক ফোনের শেষ গন্তব্য হয় শেনজেন। সেখানে যদি ফোনটি খোলা এবং নতুন করে ব্যবহার করা না যায়, তাঁরা সেটির যন্ত্রাংশ খুলে ফেলে এবং আলাদা আলাদা করে বিক্রি করে। ১ কোটি ৭৬ লাখ মানুষের শহর শেনজেন, বিশাল বড় একটি প্রযুক্তিনগরী। শেনজেনকে তাই চীনের সিলিকন ভ্যালি বলা হয়।

লন্ডনে গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক

লন্ডনে গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক

‘কনসার্ট ফর নিউ বাংলাদেশ’-এ গাইবেন জেমস-হাসান

‘কনসার্ট ফর নিউ বাংলাদেশ’-এ গাইবেন জেমস-হাসান

লন্ডনের মতো শহরের তাপমাত্রা কমাতে পারে সাদা রং

লন্ডনের মতো শহরের তাপমাত্রা কমাতে পারে সাদা রং

লন্ডনের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমকে ফেরত আনা হচ্ছে ঢাকায়

লন্ডনের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমকে ফেরত আনা হচ্ছে ঢাকায়

ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ

ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ

লন্ড‌নে প্রতি‌বেশীর ছুরি‌কাঘাতে বাংলা‌দেশি নিহত

লন্ড‌নে প্রতি‌বেশীর ছুরি‌কাঘাতে বাংলা‌দেশি নিহত
টাকা ছিটাচ্ছেন ট্রাম্প ও কমলা, কে এগিয়ে
টাকা ছিটাচ্ছেন ট্রাম্প ও কমলা, কে এগিয়ে
অক্টোবরে ১৬ দিনে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা। তহবিল সংগ্রহে ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে কমলা। কমলার পক্ষে ভোটের জন্য অর্থ সংগ্রহ ১৮০ কোটি ডলার। ট্রাম্পের ২০২২ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংগ্রহ ১০০ কোটি। ডেমোক্রেটিক পার্টির সমাবেশে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ক্লার্কস্টন এলাকায়। ছবি: এএফপি অপতথ্যের ছড়াছড়ি বিগত কয়েক নির্বাচন থেকে দেখছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা। এবার অর্থকড়ির ছড়াছড়িও দেখছেন তাঁরা। সর্বশেষ ১৬ দিনে মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস, রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা ব্যয় করছেন আধা বিলিয়ন অর্থাৎ ৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার কোটি টাকা (১২০ টাকা প্রতি ডলার)। অর্থাৎ প্রতিদিন ব্যয় হয়েছে ৩৭৫ কোটি টাকা। নিউইয়র্ক টাইমসের গতকাল শুক্রবারের এক খবরে বলা হয়েছে, ভোটারদের তথ্য পেতে এবং বিজ্ঞাপনের জন্য এই অর্থ ব্যয় করছেন তাঁরা। ট্রাম্প ও হ্যারিসের প্রচার শিবির এই ১৬ দিনে ব্যয় করেছে ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার। আর এই দুই নেতার পক্ষে অন্যরা ব্যয় করেছে ২৬ কোটি ডলার। যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ম অনুসারে নির্বাচনী প্রচারের ব্যয়ের হিসাব দিতে হয় নির্বাচন কমিশনে। সেই হিসাব সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। কমলা হ্যারিস ১ থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় করেছেন ১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। নথি সূত্রে জানা গেছে, দিন দিন তাঁর এই খরচ বেড়েছে। কারণ, গত আগস্টে পুরো মাসে তিনি বিজ্ঞাপনে ব্যয় করেছেন ১৩ কোটি ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, অক্টোবরের শুরুতে কমলা হ্যারিসের প্রচার শিবিরের তহবিলে জমা পড়েছে ১৮ কোটি ২৬ লাখ ডলার। তিনি এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মিলে তাঁদের দল ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে তুলেছেন ১৮০ কোটি ডলার। অর্থ সংগ্রহে পিছিয়ে আছেন ট্রাম্প। অক্টোবরে তাঁর প্রচার তহবিলে জমা পড়েছে ৯ কোটি ২১ লাখ ডলার। এ ছাড়া পুরো নির্বাচনী প্রচারেও অর্থ সংগ্রহ হয়েছে কম। ২০২২ সালে তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। এর পর থেকে চলতি অক্টোবর পর্যন্ত তিনি অর্থ সংগ্রহ করতে পেরেছেন ১০০ কোটি ডলার। অর্থ সংগ্রহ কম হওয়ায় খরচও কম করতে পেরেছেন ট্রাম্প। অক্টোবরের প্রথম ১৬ দিনে তিনি ব্যয় করেছেন ১০ কোটি ডলার। এর মধ্যে বিজ্ঞাপনে তিনি ব্যয় করেছেন ৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, জুন, জুলাই ও আগস্টের চেয়ে তিনি বিজ্ঞাপনে ব্যয় বাড়িয়েছেন। তবে তাঁর হাতে আর বেশি অর্থ নেই ব্যয় করার মতো। তিনি বাকি সময়টায় ৩ কোটি ৬২ লাখ ডলার ব্যয় করতে পারবেন। তবে এ তুলনায় কমলা হ্যারিসের হাতে অনেক বেশি অর্থ আছে। হিসাব অনুসারে, কমলার হাতে ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার আছে নির্বাচনের প্রচারে ব্যয় করার জন্য। নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, ডেমোক্রেটিক পার্টির তহবিলে কারা টাকা দিচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে কিছু মানুষের নাম জানা যাচ্ছে। তবে সিংহভাগ অর্থ কোথা থেকে আসছে, সেটা জানা যাচ্ছে না। কমলা হ্যারিসের প্রচারে যারা সহযোগী হিসেবে কাজ করছে, সেই সুপার পিএসির তহবিল এসেছে ৪ কোটি ডলার। এই অর্থ কোথা থেকে এসেছে, সেটা জানা যাচ্ছে না।  ট্রাম্পের পাশে ইলন মাস্ক ট্রাম্পের প্রচারের শুরু থেকেই আছেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনকুবের ইলন মাস্ক। আর্থিক এই খরার মধ্যে তিনি ট্রাম্পের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ট্রাম্পের জন্য গত ১৬ দিনে তিনি ব্যয় করেছেন ৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার। ট্রাম্পের জন্য তিনি বরাদ্দ রেখেছেন ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের হিসাব বলছে, আর্থিক খরা কাটাতে অতিরিক্ত ৪ কোটি ৩৬ লাখ ডলার ব্যয় করছেন তিনি।

গাজা-লেবাননে ‘তোমার মনে যা চায়, করো’: নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প

গাজা-লেবাননে ‘তোমার মনে যা চায়, করো’: নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প

ইরানে ইসরায়েলের হামলা শেষ, এখন শান্তি চায় যুক্তরাষ্ট্র

ইরানে ইসরায়েলের হামলা শেষ, এখন শান্তি চায় যুক্তরাষ্ট্র

নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই: ট্রাম্প

নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই: ট্রাম্প

মিজানুর রহমান আজহারীর তাফসির মাহফিল স্থগিত

মিজানুর রহমান আজহারীর তাফসির মাহফিল স্থগিত

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতি শায়খ আবদুল আজিজের ইন্তেকাল

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতি শায়খ আবদুল আজিজের ইন্তেকাল

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য বড় সুখবর

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য বড় সুখবর
বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্র আর নেই
বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্র আর নেই
অভিনেত্রী মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
অভিনেত্রী মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
পুথির সাজে ধরা দিলেন মিম
পুথির সাজে ধরা দিলেন মিম
কাছের মানুষ হারালেন হৃতিকের প্রাক্তন স্ত্রী
কাছের মানুষ হারালেন হৃতিকের প্রাক্তন স্ত্রী
ফিটব্যাক রিসেট-এর তৃতীয় বর্ষ উদযাপন
ফিটব্যাক রিসেট-এর তৃতীয় বর্ষ উদযাপন
রোমিও ব্রাদার্স'র জমজমাট প্রথম পাবলিক কনসার্ট
রোমিও ব্রাদার্স'র জমজমাট প্রথম পাবলিক কনসার্ট
‘নারীকে সম্মান দেওয়ার পরিবর্তে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার হাতিয়ার বানানো হলো’
‘নারীকে সম্মান দেওয়ার পরিবর্তে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার হাতিয়ার বানানো হলো’
ব্যাচেলর পয়েন্টে আর দেখা যাবে না শিমুলকে!
ব্যাচেলর পয়েন্টে আর দেখা যাবে না শিমুলকে!
হামজার জোড়া গোলেও নেপালকে হারাতে পারল না বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলেও নেপালকে হারাতে পারল না বাংলাদেশ
নির্ধারিত ৯০ মিনিট শেষ। স্কোরলাইন বাংলাদেশ ২, নেপাল ১। চতুর্থ রেফারি সায়মন সানি পাঁচ মিনিট ইনজুরি টাইম দেখান। ইনজুরি সময়ের তৃতীয় মিনিটে কর্নার থেকে নেপাল গোল করে সমতা আনে। এতে আবারো ইনজুরি টাইমের গোলে জয়ের স্বপ্নভঙ্গ হয় বাংলাদেশের। বাংলাদেশ প্রথমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে ছিল। হামজা চৌধুরী দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম পাঁচ মিনিটে জোড়া গোল করে বাংলাদেশকে লিড এনে দেন। এরপর খেলা বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণেই ছিল। কোচ হামজাকে ৮০ মিনিটে তুলে নেন। এরপর নেপাল ম্যাচে খানিকটা প্রাণ ফিরে পায়। নেপালের একটি আক্রমণ ক্রসবারে লেগে ফেরত আসে। ইনজুরি সময়ের তৃতীয় মিনিটে কর্নার থেকে অনন্ত তামাং দারুণ দক্ষতায় ফ্লিক করেন। বাংলাদেশের ডিফেন্স জটলা ও গোলরক্ষক মিতুল মারমাকে পরাস্ত হন। নেপাল স্বাগতিকদের জয় ছিনিয়ে নিয়ে উল্লাসে মাতে। শেষ মুুহূর্তে গোল হজম করে ম্যাচ হারা কিংবা পয়েন্ট হারানো বাংলাদেশের নতুন কিছু নয়। ৯ অক্টোবর ঢাকায় হংকংয়ের বিপক্ষে ৩-৩ গোলে সমতা আনার পরও ইনজুরি সময়ে গোল খেয়ে ম্যাচ হেরেছিল। এক মাস পর প্রীতি ম্যাচেও সেই একই পুনরাবৃত্তি। ১৮ নভেম্বর ঢাকায় এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ওই ম্যাচের প্রস্তুতির জন্য আজ নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলেছেন জামালরা। জাতীয় স্টেডিয়ামে চলমান ম্যাচের প্রথমার্ধে সফরকারী নেপাল ১-০ গোলে এগিয়ে রয়েছে। ম্যাচের ৩২ মিনিটে নেপাল গোল পায়। বাঁ প্রান্ত থেকে আক্রমণ করে নেপাল। ডিফেন্ডার সাদ উদ্দিন নেপালের ফরোয়ার্ডকে ঠিক মতো মার্কিং করতে পারেননি। নেপালি ফুটবলারের কাটব্যাক ক্লিয়ার করতে পারেননি সোহেল রানা। ফলে খানিকটা দৌড়ে এসে রোহিত চাদের নেওয়া জোরালো শট বাংলাদেশের ডিফেন্স ও গোলরক্ষককে পরাস্ত করতে সমস্যা হয়নি। হোম ম্যাচ। প্রায় দুই সপ্তাহের অনুশীলন। এরপরও বাংলাদেশ নেপালের বিপক্ষে প্রথমার্ধে তেমন আশাব্যাঞ্জক পারফরম্যান্স করতে পারেনি। বল দখলে থাকলেও সংঘবদ্ধ ও পরিকল্পিত আক্রমণ দেখা যায়নি। ফরোয়ার্ড রাকিব ও ফয়সাল আহমেদ ফাহিম গোলের সুযোগ পেয়েও ফিনিশিং দক্ষতায় বল পোস্টে পাঠাতে পারেননি। হামজা অন্য দিনের মতো আজও মাঠ জুড়েই খেলেছেন। আক্রমণের সময় নেপালের বক্সে হাত তুলে বল চেয়েছিলেন। সতীর্থ সোহেল রানা তাকে পাস না দিয়ে উল্টো লক্ষ্যভ্রষ্ট শট করেন। হামজা ডান প্রান্তে রানিংয়ে পা ঘুরিয়ে পাস দিয়ে তার জাত চিনিয়েছেন। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার সোহেল রানার পরিবর্তে সামিত সোমকে নামান কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম মিনিটেই বাঁ প্রান্ত থেকে ক্রস দেন ফাহিম। নেপালের ডিফেন্ডার ক্লিয়ার করলেও অধিনায়ক জামালের পায়ে পড়ে। তিনি বলটি হালকা উঠিয়ে হামজার উদ্দেশ্যে পাঠান। হামজা বক্সের মধ্যে শূন্যে লাফিয়ে শট নেন। বল জালে জড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে উল্লাস। বাইসাইকেল কিকে বাংলাদেশের গোল সচারচর হয় না। তাই কোচিং স্টাফ ও দলের সবাই এই গোলের উদযাপন করেছে বিশেষভাবে। ম্যাচ সমতা আনার তিন মিনিটের মধ্যেই বাংলাদেশ আবার গোল পায়। এবার ফরোয়ার্ড রাকিবকে বক্সের মধ্যে ফাউল করেন সুমন শ্রেষ্ঠা। বল নেপালের বক্স থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিল। রাকিবও বলের পেছনে ছুটছিলেন। সেই সময় সুমন রাকিবকে বাধা দিলে বক্সের মধ্যে পড়ে যান। তখন লঙ্কান রেফারি কাওসুন লাকমাল পেনাল্টির বাঁশি বাজান। নেপালি ফুটবলাররা পেনাল্টির প্রতিবাদ জানালেও রেফারি তার অবস্থানে অনড় থাকেন। হামজা হালকা শটে পেনাল্টি থেকে বাংলাদেশকে লিড এনে দেন। ২৫ মার্চ ভারতের শিলংয়ে বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ খেলেন হামজা। ৪ জুন ভুটানের বিপক্ষে ঢাকায় প্রীতি ম্যাচে হামজা বাংলাদেশের হয়ে প্রথম গোল করেন। ৯ অক্টোবর ঢাকায় হংকং ম্যাচে দুর্দান্ত ফ্রি কিকে করেছিলেন নিজের দ্বিতীয় গোল। আজকের জোড়া গোলে হামজার গোল সংখ্যা ৪ আর ম্যাচ ৫। আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয় কিউবা মিচেলের। তাকে কোচ ৮০ মিনিটে হামজার পরিবর্তে নামান। সিঙ্গাপুর ম্যাচের মতো আজকের ম্যাচেও খেলোয়াড় পরিবর্তন নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ছিলেন ক্যাবরেরা। প্রীতি ম্যাচ হওয়ায় দুই দলের সম্মতিতে ছয় জন ফুটবলার পরিবর্তন করা যায়। বাংলাদেশ দ্বিতীয়ার্ধে ছয় জন ফুটবলার পরিবর্তন করেছেন। দুই সোহেল রানা, জামাল, ফাহিম, হামজা ও জায়ানকে উঠিয়ে নেন কোচ। এর মধ্যে জায়ান ও হামজার হালকা চোট দেখা গেছে ডাগ আউটে।

৬ মিনিটেই শেষ হামজাদের ভারত ম্যাচের টিকিট

৬ মিনিটেই শেষ হামজাদের ভারত ম্যাচের টিকিট

বিশ্বকাপে খেলার ঘোষণা তাহলে দিয়েই দিলেন মেসি!

বিশ্বকাপে খেলার ঘোষণা তাহলে দিয়েই দিলেন মেসি!

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের সাহস নিয়ে মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের সাহস নিয়ে মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে চাহিদা পূরণে দক্ষতার প্রামাণ দিচ্ছেন ইমরান 

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে চাহিদা পূরণে দক্ষতার প্রামাণ দিচ্ছেন ইমরান 

অ্যানোনিমাস পেজ থেকে রহস্যময় পোস্ট, পেছনে বেটিং চক্র!

অ্যানোনিমাস পেজ থেকে রহস্যময় পোস্ট, পেছনে বেটিং চক্র!

বন্যায় টেলিযোগাযোগ সচল রাখতে দেওয়া হলো জেনারেটর

বন্যায় টেলিযোগাযোগ সচল রাখতে দেওয়া হলো জেনারেটর
ব্যবসায়ীদের একটু দায়িত্বশীল হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীদের একটু দায়িত্বশীল হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীদের একটু দায়িত্বশীল হতে হবে বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। চালের দাম বৃদ্ধি ইস্যুতে সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন। এখন ধান কাটার মৌসুম। এই সময়ে চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী, এটা কি কোনো সিন্ডিকেটের কারণে নাকি অন্য কোনো কারণে– সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, চালটা শুধু সাপ্লাইয়ের ওপর ডিপেন্ড করে না। সাপ্লাই ছাড়াও ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলগুলো, এগুলো তো বেশিরভাগ হোলসেল ও রিটেলের ওপর ডিপেন্ড করে। অতএব এটার দায়িত্ব তো আমাদের ভোক্তা অধিকারই আছে, লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন আছে, ওরা দেখবে। ‘আর সবচেয়ে বেশি হলো আমাদের যারা ব্যবসায়ীরা আছেন তাদেরকে একটু দায়িত্বশীল হতে হবে। সমস্যা হলো পৃথিবীর অন্যান্য দেশে কিন্তু এভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়ে না। বাড়ে কিন্তু যথেষ্ট যৌক্তিক কারণে। এখানে দেখা যাচ্ছে অনেক চাল আছে তবুও হঠাৎ এক জায়গায় ওরা মিলেমিশে ... করে।’ সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এগুলোর সমাধান প্রশাসনিকভাবে হয় না। এগুলোর সমাধান কিন্তু একটা রাজনৈতিক সরকার করতে পারে। কারণ তাদের এই মোরাল সমাধান করার... সেটা থাকে। তাদের ভয়েসটা দিতে পারে, তাদের কর্মীরা আছে, তাদের সেটআপ আছে। কিন্তু এই প্রশাসন থেকে ডিসিকে পাঠিয়ে, ইউএনওকে পাঠিয়ে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। পুলিশের বডি ক্যামেরা কেনা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বডি ক্যামেরার বিষয়ে আমরা একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিদ্ধান্ত হয়েছে, ওদের (পুলিশের) রেসপেক্টিভ যে এজেন্সি আছে ওদেরকে আমরা বলে দিয়েছি, বাজেট যেটা আছে ওটা আপনারা ব্যবহার করেন। এর আগে আপনি বলেছিলেন শুধু সেনসিটিভ জায়গার জন্য বডি ক্যামেরাটা দেওয়া হবে, সে হিসাবে এখন সংখ্যাটা কত হতে পারে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, এটা আমি ঠিক করব না, এটা তো আমাদের দায়িত্ব না। এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের যে এজেন্সিগুলো আছে তাদের সঙ্গে বসে ঠিক করবে। ওখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ডিরেক্টলি ইনভল্ভ এবং ইসিরও কিন্তু ওই বডি ক্যামেরার ব্যাপারে দায়িত্ব নেই। সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ইসি বলে দেবে যে এসব জায়গায় তোমরা নেবে এবং ক্যামেরা বা কি কি সুরক্ষা করবে, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। ওদের পুলিশ, বিজিবি আছে, ওদের র‌্যাব আছে এবং অন্যান্য যে সংস্থাগুলো আছে তারা করবে।  

সবজিতে লেগেছে ‘লকডাউন’

সবজিতে লেগেছে ‘লকডাউন’

কেয়া পরিশোধের আশ্বাসে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখল আদানি

কেয়া পরিশোধের আশ্বাসে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখল আদানি

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

এক নজরে ১১ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা, নো ১টি

এক নজরে ১১ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা, নো ১টি

২৩ কোম্পানি ইপিএস ও লভ্যাংশের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

২৩ কোম্পানি ইপিএস ও লভ্যাংশের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

১২ কোম্পানির ইপিএসের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

১২ কোম্পানির ইপিএসের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা
ঘন ঘন মেজাজ খারাপের পেছনে যে হরমোন দায়ী
ঘন ঘন মেজাজ খারাপের পেছনে যে হরমোন দায়ী
শুধু শারীরিক স্বাস্থ্য নয়, মানসিক সুস্থতার ওপরও হরমোনের বড় প্রভাব রয়েছে। হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তন হলে উদ্বেগ, বিষণ্নতা, ঘন ঘন মেজাজ খারাপসহ নানা মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। কর্টিসল বা স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমে গেলে রক্তের শর্করা ও ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট হয়, ফলে সুখের অনুভূতির জন্য জরুরি সেরোটোনিন কমে যায়। একইভাবে ইস্ট্রোজেনের প্রভাবেও মানসিক স্থিরতা কমে যেতে পারে। থাইরয়েড ও অন্যান্য হরমোনজনিত রোগ থাইরয়েড হরমোন শক্তি ও বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে। এর অস্বাভাবিকতা উদ্বেগ, অস্থিরতা ও মেজাজ পরিবর্তনের কারণ হতে পারে। পিসিওএস, পিসিওডি, মেনোপজ বা দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপও একই প্রভাব ফেলে। ঘুমের সমস্যা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হলে মেলাটোনিনসহ ঘুম নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন ঠিকভাবে কাজ করে না। ঘুমের ঘাটতি বিষণ্নতা ও রাগ বাড়ায়। সন্তান জন্মের পর পরিবর্তন প্রসবের পর মায়ের ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোন হঠাৎ কমে যায়। এতে অনেক মায়ের মধ্যে প্রসব-পরবর্তী বিষণ্নতা দেখা দেয়। খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্ব হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে খাদ্যতালিকায় রঙিন ফল, শাকসবজি, অ্যাভোকাডো তেল, বাদাম, ডিমের কুসুম এবং প্রো-বায়োটিক খাবার (দই, বাটারমিল্ক, ভাতের ফ্যান) রাখুন। চিনি কমিয়ে তুলসি ও ভেষজ চা পান করলে স্ট্রেস কমে। কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন যদি দীর্ঘদিন ধরে মেজাজ পরিবর্তন, ক্লান্তি, মনোযোগের ঘাটতি, ওজনের অস্বাভাবিক পরিবর্তনসহ মানসিক অস্থিরতা দেখা দেয়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বসুন্ধরা সিটিতে নাজাত ফ্যাশন, নতুন আউটলেট উদ্বোধন

বসুন্ধরা সিটিতে নাজাত ফ্যাশন, নতুন আউটলেট উদ্বোধন

দুর্গাপূজার সঙ্গে ইলিশের কী সম্পর্ক

দুর্গাপূজার সঙ্গে ইলিশের কী সম্পর্ক

রমজানে সুস্থ থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষ পরামর্শ

রমজানে সুস্থ থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষ পরামর্শ

নামাজের সময়সূচি

বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
*স্থানভেদে সময়ের পার্থক্য হতে পারে
মায়ের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকায় ছেলের উদ্যোগ
মায়ের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকায় ছেলের উদ্যোগ
চাকরি আবদুল বাকীকে কখনোই টানেনি। অভাবের সংসারে পরিবারের হাল ধরতে কখনো ফ্রিল্যান্সিং, কখনোবা টিউশনি করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের এই শিক্ষার্থী। তাতেও মনের খেদ মিটছিল না। সব সময় উদ্যোগী হয়ে কিছু একটা করতে, উদ্যোক্তা হতে চেয়েছেন তিনি। গত ২১ সেপ্টেম্বর সেই স্বপ্নই পূরণ হয়েছে। তিন বন্ধু ও এক অনুজকে নিয়ে দিয়েছেন ‘আহার মেলা’। খাবারের এই দোকানে তাঁর সহযোগীরা হলেন রাজশাহী কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শাহাদাত হোসেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামি স্টাডিজ বিভাগের আল-মুত্তাকিন, আরবি বিভাগের আমির হামজা ও ফারসি বিভাগের সামিউল ইসলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসমাইল হোসেন সিরাজী একাডেমিক ভবনের উল্টো দিকে গেলেই চোখে পড়বে এই দোকান। আহার মেলায় ভাত, খিচুড়ি, ভর্তা, ডাল, মাছ, মাংস, সবজি ও ডিমের তরকারি পাওয়া যায়। এ ছাড়া ৬০ ও ৭০ টাকার দুটি প্যাকেজ আছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন (শুক্র ও শনিবার) ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দোকান খোলা থাকে। আবদুল বাকী বলেন, ‘যেহেতু ক্লাস-পরীক্ষার সময়ে দোকানটি চালু থাকে, আমাদের অনেকেরও ওই সময় ক্লাস থাকে। যার যেদিন ক্লাস-পরীক্ষা থাকে, সে সেদিন থাকে না। যদি সবারই একসঙ্গে ক্লাস-পরীক্ষা থাকে, সেদিন দোকান বন্ধ রাখতে হয়।’ পারিবারিকভাবে সচ্ছল ছিলেন না বাকী। কলেজজীবন থেকে এ কাজ-ও কাজ করেছেন। দুই বছর আগে বাবা মারা গেলে আর্থিক দৈন্য আরও বেশি জেঁকে বসে। মূলত সে সময়ই ব্যবসার কথা ভাবতে থাকেন। মাকে পরিকল্পনার কথা শোনান। মা রাজি হন, নিজের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকা তুলে দেন ছেলের হাতে। এই মূলধনের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে আহার মেলা। আপাতত ব্যবসা গোছানোর দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন এই উদ্যোক্তা। ভবিষ্যতে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আহারমেলার শাখা চালু করতে চান।

সফলতার সঙ্গে লেখাপড়ার সম্পর্ক কতটুকু

সফলতার সঙ্গে লেখাপড়ার সম্পর্ক কতটুকু

প্রাণবন্ত ক্যাম্পাসে এখন গবেষণায় জোর

প্রাণবন্ত ক্যাম্পাসে এখন গবেষণায় জোর

২৪ ঘণ্টাই পাশে থাকবে ‘অটোমামা’

২৪ ঘণ্টাই পাশে থাকবে ‘অটোমামা’

ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপানো নিয়ে যা বললেন ঢাবি উপাচার্য

ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপানো নিয়ে যা বললেন ঢাবি উপাচার্য

রাকসুর পর পেছালো চাকসু নির্বাচনও

রাকসুর পর পেছালো চাকসু নির্বাচনও

যুক্তরাষ্ট্রে আখতারের ওপর হামলার প্রতিবাদ ডাকসুর

যুক্তরাষ্ট্রে আখতারের ওপর হামলার প্রতিবাদ ডাকসুর