• সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবায় ২৭৬ কোটি টাকার অনুদান ইউনেস্কোর
শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবায় ২৭৬ কোটি টাকার অনুদান ইউনেস্কোর
শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সেবায় দুই কোটি তিন লাখ টাকা অনুদান দিয়েছে ইউনেস্কো। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ ২৭৬ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। মঙ্গলবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ইআরডি সচিব শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বাংলাদেশে ইউনেস্কোর প্রধান ও প্রতিনিধিত্বকারী সুসান ভাইজ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সচেতন স্কুল (এইচপিএস) প্রোগ্রামের অগ্রগতির ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে পরিচালিত এই উদ্যোগটি শিক্ষার্থীদের শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক কল্যাণ উন্নত করতে শিক্ষা ব্যবস্থায় স্বাস্থ্য সচেতনতা সংযোজনের লক্ষ্যে কাজ করবে। এইচপিএস প্রোগ্রামটি স্কুল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য ইউনেস্কোর একটি বৈশ্বিক উদ্যোগের অংশ। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ এবং হন্ডুরাসকে অগ্রাধিকারভুক্ত দেশ হিসেবে এই প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন করা হবে। ইউনেস্কোর ২১টি সদস্য রাষ্ট্রে পরিচালিত কাজের ভিত্তিতে, এই প্রোগ্রাম স্কুলের স্বাস্থ্য কাঠামোকে শক্তিশালী করবে; যেমন- বুলিং ও সাইবারবুলিং প্রতিরোধ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ প্রচার। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং জাতীয় উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, এসডিজি ৩ (সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ) এবং এসডিজি ৪ (গুণগত শিক্ষা) অর্জনে সহায়তা করবে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি, জাতীয় পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড এবং অন্যান্য অংশীদারদের সম্পৃক্ত করে প্রোগ্রামটি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা ও স্বান্তা সমন্বয়ের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নের জন্য সবার যৌথ দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরবে।

ভারতের সঙ্গে হাসিনার সব গোপন চুক্তি প্রকাশের দাবি হাসনাতের

ভারতের সঙ্গে হাসিনার সব গোপন চুক্তি প্রকাশের দাবি হাসনাতের

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হবে

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হবে

৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ২২ ডিসেম্বর

৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ২২ ডিসেম্বর

‘৩২ বছর নিরাপদ সড়কের আন্দোলন করছি, কিন্তু পরিবর্তন পাচ্ছি না’

‘৩২ বছর নিরাপদ সড়কের আন্দোলন করছি, কিন্তু পরিবর্তন পাচ্ছি না’

দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবেন মেরিন ক্যাডেটরা

দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবেন মেরিন ক্যাডেটরা

পুলিশকে সহযোগিতা করুন : ডিএমপি কমিশনার

পুলিশকে সহযোগিতা করুন : ডিএমপি কমিশনার
সবাইকে নিয়ে নতুন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে: জামায়াত আমির
সবাইকে নিয়ে নতুন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে: জামায়াত আমির
হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও মুসলমান সবাইকে নিয়ে নতুন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার ছারছিনা দরবার শরীফে আগমন উপলক্ষে উপজেলার জগন্নাথকাঠি বন্দরে এক সংক্ষিপ্ত পথসভায় এ কথা বলেন তিনি। জামায়াত আমির বলেন, আমরা নতুন প্রজন্মের হাতে ঐক্যবদ্ধ জাতি তুলে দিতে চাই। যেখানে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও মুসলমান একসঙ্গে বসবাস করবে। সবাইকে নিয়ে নতুন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। একজন নাগরিক হিসেবে সবাই সমান অধিকার ভোগ করবে। সকল মানুষকে সম্মান ও ভালবাসতে হবে। আমরা সম্প্রীতি, দুর্নীতিমুক্ত, সন্ত্রাস ও শোষণ মুক্ত বাংলাদেশ চাই। পথসভায় জামায়াত আমির আরও বলেন, আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীসহ যত মানুষকে জুলুম করে হত্যা করা হয়েছে তাদের রক্তের ফোটা আর সারা বাংলাদেশের ১৮ কোটি মজলুম মানুষের চোখের পানির ফোটা আল্লাহ কবুল করেছেন। এই দুই ফোটার বিনিময়ে আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে একটা মুক্তির স্বাদ দিয়েছেন। কিন্তু এই মুক্তি এমনি এমনি আসেনি, এই ১৫ বছরে হাজার হাজার মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ পঙ্গু হয়েছে। লাখ লাখ মানুষ তার চাকরি থেকে বিতারিত হয়েছেন। কোটি মানুষকে দফায় দফায় জেলে ভরা হয়েছে। আলেম-ওলামা, জাতি, ধর্ম-বর্ণ দলমত নির্বিশেষে মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে। এতগুলো জীবন ও এতগুলো কোরবানির বিনিময়ে আমাদের এই স্বস্তিটুকু এসেছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসাইন, জেলা আমির তোফাজ্জল হোসাইন ফরিদ, সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মো. জহিরুল ইসলাম, আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ফাউন্ডেশনের ভাইস-চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী, নেছারাবাদ উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আবুল কালাম আজাদসহ জামায়াতের জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দ।

জাতীয় ইস্যুতে জনগণের ইস্পাত কঠিন ঐক্য প্রয়োজন : জামায়াত আমির

জাতীয় ইস্যুতে জনগণের ইস্পাত কঠিন ঐক্য প্রয়োজন : জামায়াত আমির

সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভের ডাক ছাত্রশিবিরের

সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভের ডাক ছাত্রশিবিরের

নির্বাচন যত দেরিতে হবে, ষড়যন্ত্র তত বৃদ্ধি পাবে : তারেক রহমান

নির্বাচন যত দেরিতে হবে, ষড়যন্ত্র তত বৃদ্ধি পাবে : তারেক রহমান

ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮৮২

ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮৮২

ডেঙ্গুতে আরো ১০ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮৮৬

ডেঙ্গুতে আরো ১০ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮৮৬

আজাদ খানকে সভাপতি করে স্বাস্থ্য খাত সংস্কারে কমিশন গঠন

আজাদ খানকে সভাপতি করে স্বাস্থ্য খাত সংস্কারে কমিশন গঠন
বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মোতায়েনের আহ্বান জানালেন মমতা
বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মোতায়েনের আহ্বান জানালেন মমতা
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। একইসঙ্গে বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী মোতায়েন করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (২ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজ (সোমবার) বিধানসভার শীতাকালীন অধিবেশনে যোগ দিয়ে এই আহ্বান জানিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বাংলাদেশে আমাদের পরিবার, সম্পত্তি ও প্রিয়জন আছে। কেন্দ্রীয় সরকার এ বিষয়ে যে অবস্থানই গ্রহণ করুক না কেন, আমরা তা মেনে নিই। তবে আমরা বিশ্বের যেকোনো স্থানে ধর্মের ভিত্তিতে নৃশংসতার নিন্দা জানাই এবং কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানাই, প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ করুন। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক প্রসঙ্গ টেনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ভারত সরকার বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যুটি জাতিসংঘে তুলতে পারে। সেখানে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর কথা বলতে পারে। যদি বাংলাদেশে ভারতীয়দের ওপর হামলা হয়, তবে আমরা তা সহ্য করতে পারি না। আমরা আমাদের লোকজনদের সেখান থেকে ফিরিয়ে (প্রত্যাবাসন) আনতে পারি।

চিন্ময়কে মুক্তি না দিলে বাংলাদেশ সীমান্ত অবরোধের হুমকি বিজেপির

চিন্ময়কে মুক্তি না দিলে বাংলাদেশ সীমান্ত অবরোধের হুমকি বিজেপির

বিদায়ের ক্ষণে এ কেমন সিদ্ধান্ত বাইডেনের!

বিদায়ের ক্ষণে এ কেমন সিদ্ধান্ত বাইডেনের!

মার্কিন অস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলার অনুমতি দিচ্ছেন বাইডেন: রিপোর্ট

মার্কিন অস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলার অনুমতি দিচ্ছেন বাইডেন: রিপোর্ট

দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ট্রাম্প

দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ট্রাম্প

তোষণের রাজনীতি করছে ঝাড়খন্ডের জোট: নরেন্দ্র মোদি

তোষণের রাজনীতি করছে ঝাড়খন্ডের জোট: নরেন্দ্র মোদি

ট্রাম্পের জন্য ‘প্রস্তুত হচ্ছে’ ইইউ

ট্রাম্পের জন্য ‘প্রস্তুত হচ্ছে’ ইইউ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে রামগঞ্জে মানববন্ধন
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে রামগঞ্জে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে বিএনপি নেতা আবদুল খালেকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ব্যানারে উপজেলার কাটাখালি ব্রিজ এলাকায় হাজীগঞ্জ-রামগঞ্জ সড়কে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।  এসময় হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানায় অংশগ্রহণকারীরা।  এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক ইউপি সদস্য আকবর হোসেন, কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আলম, সহসভাপতি মফিজ, শ্রমিকদল সভাপতি নুর আলম জজ, যুবদল নেতা ইমাম হোসেন, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন, সাবেক ছাত্রদল নেতা প্রিন্স আজিজ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আল-আমিন, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ইসমাইল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক রুবেল মিজিসহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। ভুক্তভোগী আবদুল খালেক রামগঞ্জ উপজেল বিএনপির সদস্য ও কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি। সাবেক ইউপি সদস্য আকবর হোসেন ও কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আলম বলেন, আওয়ামী লীগের লোকজন এখন বিএনপিতে আশ্রয় খুঁজছে। তাদের একজন শাহাদাত হোসেন। তাকে দলে স্থান না দেওয়ায় ও মেলার নামে চাঁদা উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় বিএনপি নেতা খালেকের ওপর হামলা করা হয়েছে। ২৩ নভেম্বর দুপুরে শাহাদাতের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়। এতে খালেক, তার ছেলে আরাফাত, ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাতসহ বিএনপির ১০ জন সমর্থককে পিটিয়ে আহত করা হয়। হামলাকারীরা কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদেও ভাঙচুর চালায়। আহতরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। পুলিশকে ঘটনাটি অবহিত করা হয়েছে। কিন্তু ঘটনার ৩ দিন পার হলেও কাউকে আটক করা হয়নি। অবিলম্বে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা। 

নাটোরের লালপুরে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ২

নাটোরের লালপুরে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ২

কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

টেকনাফে দুই দফা গুলি, নিহত ১, আহত ৪

টেকনাফে দুই দফা গুলি, নিহত ১, আহত ৪
আমার এলাকার সংবাদ
অনুসন্ধান
লন্ডনে চুরি যাওয়া ফোনের অবস্থান এক মাস পর দেখাচ্ছে চীনে
লন্ডনে চুরি যাওয়া ফোনের অবস্থান এক মাস পর দেখাচ্ছে চীনে
এপ্রিল মাস, শনিবারের এক ভোরে আকারা ইতেহ মধ্য লন্ডনের হোলবর্ন টিউব স্টেশনে হেঁটে হেঁটে আসার সময় নিজের ফোন ঘাঁটছিলেন। মুহূর্ত কয়েক পরই ইলেকট্রিক বাইকে আসা এক ছিনতাইকারী তাঁর হাত থেকে ফোন ছিনিয়ে নেয়। নিজের ফোন উদ্ধারে ছিনতাইকারীর পেছনে ছুট লাগিয়েছিলেন আকারা। কিন্তু ধরতে ব্যর্থ হন। আকারা একা এ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাননি; বরং এ বছর এখন পর্যন্ত ইংল্যান্ড ও ওয়ালসে প্রায় ‘৭৮ হাজার’ ফোন ছিনতাই হয়েছে। গত বছরের তুলনায় যা অনেক বেশি। এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে বিচার হওয়ার হার খুবই কম। পুলিশের বক্তব্য, তারা দায়ী অপরাধীদের খোঁজ করে। কিন্তু তারা যেভাবে গায়েব হয়ে যায় বা এত ঘন ঘন স্থান পরিবর্তন করে যে তাদের গ্রেপ্তার করা কঠিন হয়ে যায়। এ ধরনের অপরাধের শিকার ব্যক্তিরা তাঁদের দুর্দশার কথা বিবিসিকে বলেছেন। বলেছেন, ফোন হারিয়ে গেলে এমন অনেক ছবি ও তথ্য হারিয়ে যায়, যেগুলো আর কখনো ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। সঙ্গে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতি তো আছেই। তাঁদের মধ্যে আকারার মতো অনেকে আরও একটি কারণে নিদারুণ হতাশায় ডুবে যান। আকারা তাঁর ফোনটি কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছে, তা অনলাইনে অনুসরণ করতে পারছেন; কিন্তু সেটি ফেরত আনার ক্ষমতা তাঁর নেই। ফোন ছিনতাই হওয়ার এক ঘণ্টা বা তার কিছু পরে বাড়িতে ফিরে আকারা তাঁর আইফোন ১৩ হারিয়ে গেছে (লস্ট মুড) অপশনটি চালু করেন। এটা করা হলে চোর ওই ফোন ব্যবহার করতে পারবে না। এরপর আকারা তাঁর ল্যাপটপের সাহায্যে ‘ফাইন্ড মাই আইফোন’ ফিচার চালু করেন। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে আকারা তাঁর ফোনটি কোথায় আছে, সেটা দেখতে পারেন। ল্যাপটপের স্ক্রিনে লন্ডনের বিভিন্ন জায়গায় নিজের ফোন ঘুরে বেড়াতে দেখেন আকারা। ফোন উদ্ধারের আশায় ল্যাপটপে দেখানো দুই জায়গায় নিজেই গিয়েছিলেন আকারা। তিনি বলেন, ‘এটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। উত্তেজনায়, রাগে আমি এটা করেছিলাম।’ আকারা অবশ্য কারও সঙ্গে কথা বলেননি। তবে বুঝতে পারছিলেন, তাঁকে কেউ অনুসরণ করছে। তিনি বাড়ি চলে যান। আকারা বলেন, ‘আমি খুবই ক্ষুব্ধ ছিলাম। ফোনটা দামি। ওই ফোন কিনতে আমি কঠোর পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন করি এবং কেউ একজন সব ঘেঁটে দিল।’ আকারার ফোনটি যখন চুরি যায়, তখন রাস্তায় তিনি পুলিশ দেখতে পেয়ে তাদের সবকিছু খুলে বলেছিলেন। যদিও তাঁর মনে হয়েছে, পুলিশ কর্মকর্তারা জানতেন, ফোন চুরি করতে চোররা ওই এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ তাকে অনলাইনে অভিযোগ করার পরামর্শ দেয় এবং তিনি সেটা করেন। কয়েক দিন পর ই–মেইল পাঠিয়ে পুলিশ আকারাকে জানায়, তাঁর ফোন চুরির মামলাটির তদন্তকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বলেছে, ‘সম্ভবত আমরা দোষীদের শনাক্ত করতে পারব না।’ যেখান থেকে ফোন চুরি হয়েছিল, সেখানকার ছবি ও কিছু তথ্য আকারা পুলিশকে দিয়েছিলেন। পুলিশ সেটা গ্রহণ করেছে। কিন্তু ফোন উদ্ধারে আর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ফোন চুরির ঠিক এক মাস পর, মে মাসে আকারা তাঁর ‘ফাইন্ড মাই আইফোন’ আবার দেখেন। তখন সেটির অবস্থান দেখাচ্ছিল শেনজেন, চীন। আকারা এবার সব আশা ছেড়ে দেন। চুরি যাওয়া অনেক ফোনের শেষ গন্তব্য হয় শেনজেন। সেখানে যদি ফোনটি খোলা এবং নতুন করে ব্যবহার করা না যায়, তাঁরা সেটির যন্ত্রাংশ খুলে ফেলে এবং আলাদা আলাদা করে বিক্রি করে। ১ কোটি ৭৬ লাখ মানুষের শহর শেনজেন, বিশাল বড় একটি প্রযুক্তিনগরী। শেনজেনকে তাই চীনের সিলিকন ভ্যালি বলা হয়।

লন্ডনে গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক

লন্ডনে গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক

‘কনসার্ট ফর নিউ বাংলাদেশ’-এ গাইবেন জেমস-হাসান

‘কনসার্ট ফর নিউ বাংলাদেশ’-এ গাইবেন জেমস-হাসান

লন্ডনের মতো শহরের তাপমাত্রা কমাতে পারে সাদা রং

লন্ডনের মতো শহরের তাপমাত্রা কমাতে পারে সাদা রং

লন্ডনের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমকে ফেরত আনা হচ্ছে ঢাকায়

লন্ডনের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমকে ফেরত আনা হচ্ছে ঢাকায়

ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ

ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ

লন্ড‌নে প্রতি‌বেশীর ছুরি‌কাঘাতে বাংলা‌দেশি নিহত

লন্ড‌নে প্রতি‌বেশীর ছুরি‌কাঘাতে বাংলা‌দেশি নিহত
টাকা ছিটাচ্ছেন ট্রাম্প ও কমলা, কে এগিয়ে
টাকা ছিটাচ্ছেন ট্রাম্প ও কমলা, কে এগিয়ে
অক্টোবরে ১৬ দিনে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা। তহবিল সংগ্রহে ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে কমলা। কমলার পক্ষে ভোটের জন্য অর্থ সংগ্রহ ১৮০ কোটি ডলার। ট্রাম্পের ২০২২ সাল থেকে এ পর্যন্ত সংগ্রহ ১০০ কোটি। ডেমোক্রেটিক পার্টির সমাবেশে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ক্লার্কস্টন এলাকায়। ছবি: এএফপি অপতথ্যের ছড়াছড়ি বিগত কয়েক নির্বাচন থেকে দেখছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা। এবার অর্থকড়ির ছড়াছড়িও দেখছেন তাঁরা। সর্বশেষ ১৬ দিনে মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস, রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা ব্যয় করছেন আধা বিলিয়ন অর্থাৎ ৫০ কোটি মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার কোটি টাকা (১২০ টাকা প্রতি ডলার)। অর্থাৎ প্রতিদিন ব্যয় হয়েছে ৩৭৫ কোটি টাকা। নিউইয়র্ক টাইমসের গতকাল শুক্রবারের এক খবরে বলা হয়েছে, ভোটারদের তথ্য পেতে এবং বিজ্ঞাপনের জন্য এই অর্থ ব্যয় করছেন তাঁরা। ট্রাম্প ও হ্যারিসের প্রচার শিবির এই ১৬ দিনে ব্যয় করেছে ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার। আর এই দুই নেতার পক্ষে অন্যরা ব্যয় করেছে ২৬ কোটি ডলার। যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ম অনুসারে নির্বাচনী প্রচারের ব্যয়ের হিসাব দিতে হয় নির্বাচন কমিশনে। সেই হিসাব সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। কমলা হ্যারিস ১ থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় করেছেন ১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। নথি সূত্রে জানা গেছে, দিন দিন তাঁর এই খরচ বেড়েছে। কারণ, গত আগস্টে পুরো মাসে তিনি বিজ্ঞাপনে ব্যয় করেছেন ১৩ কোটি ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, অক্টোবরের শুরুতে কমলা হ্যারিসের প্রচার শিবিরের তহবিলে জমা পড়েছে ১৮ কোটি ২৬ লাখ ডলার। তিনি এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মিলে তাঁদের দল ডেমোক্রেটিক পার্টির হয়ে তুলেছেন ১৮০ কোটি ডলার। অর্থ সংগ্রহে পিছিয়ে আছেন ট্রাম্প। অক্টোবরে তাঁর প্রচার তহবিলে জমা পড়েছে ৯ কোটি ২১ লাখ ডলার। এ ছাড়া পুরো নির্বাচনী প্রচারেও অর্থ সংগ্রহ হয়েছে কম। ২০২২ সালে তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। এর পর থেকে চলতি অক্টোবর পর্যন্ত তিনি অর্থ সংগ্রহ করতে পেরেছেন ১০০ কোটি ডলার। অর্থ সংগ্রহ কম হওয়ায় খরচও কম করতে পেরেছেন ট্রাম্প। অক্টোবরের প্রথম ১৬ দিনে তিনি ব্যয় করেছেন ১০ কোটি ডলার। এর মধ্যে বিজ্ঞাপনে তিনি ব্যয় করেছেন ৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, জুন, জুলাই ও আগস্টের চেয়ে তিনি বিজ্ঞাপনে ব্যয় বাড়িয়েছেন। তবে তাঁর হাতে আর বেশি অর্থ নেই ব্যয় করার মতো। তিনি বাকি সময়টায় ৩ কোটি ৬২ লাখ ডলার ব্যয় করতে পারবেন। তবে এ তুলনায় কমলা হ্যারিসের হাতে অনেক বেশি অর্থ আছে। হিসাব অনুসারে, কমলার হাতে ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার আছে নির্বাচনের প্রচারে ব্যয় করার জন্য। নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, ডেমোক্রেটিক পার্টির তহবিলে কারা টাকা দিচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে কিছু মানুষের নাম জানা যাচ্ছে। তবে সিংহভাগ অর্থ কোথা থেকে আসছে, সেটা জানা যাচ্ছে না। কমলা হ্যারিসের প্রচারে যারা সহযোগী হিসেবে কাজ করছে, সেই সুপার পিএসির তহবিল এসেছে ৪ কোটি ডলার। এই অর্থ কোথা থেকে এসেছে, সেটা জানা যাচ্ছে না।  ট্রাম্পের পাশে ইলন মাস্ক ট্রাম্পের প্রচারের শুরু থেকেই আছেন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনকুবের ইলন মাস্ক। আর্থিক এই খরার মধ্যে তিনি ট্রাম্পের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ট্রাম্পের জন্য গত ১৬ দিনে তিনি ব্যয় করেছেন ৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার। ট্রাম্পের জন্য তিনি বরাদ্দ রেখেছেন ১১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। নিউইয়র্ক টাইমসের হিসাব বলছে, আর্থিক খরা কাটাতে অতিরিক্ত ৪ কোটি ৩৬ লাখ ডলার ব্যয় করছেন তিনি।

গাজা-লেবাননে ‘তোমার মনে যা চায়, করো’: নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প

গাজা-লেবাননে ‘তোমার মনে যা চায়, করো’: নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প

ইরানে ইসরায়েলের হামলা শেষ, এখন শান্তি চায় যুক্তরাষ্ট্র

ইরানে ইসরায়েলের হামলা শেষ, এখন শান্তি চায় যুক্তরাষ্ট্র

নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই: ট্রাম্প

নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই: ট্রাম্প

খতিব রুহুল আমীনকে বয়কট ঘোষণা

খতিব রুহুল আমীনকে বয়কট ঘোষণা

২০২৫ সালে হজ-ওমরাহ পালনে সৌদির নতুন নির্দেশনা

২০২৫ সালে হজ-ওমরাহ পালনে সৌদির নতুন নির্দেশনা

পলাতক সেই খতিবকে অপসারণ

পলাতক সেই খতিবকে অপসারণ
শপথ নিলেন ফারুকী, স্বামী উপদেষ্টা হওয়ায় ভিডিওতে যা জানালেন তিশা
শপথ নিলেন ফারুকী, স্বামী উপদেষ্টা হওয়ায় ভিডিওতে যা জানালেন তিশা
উপদেষ্টা হওয়ার প্রস্তাব পেয়েছেন ফারুকী
উপদেষ্টা হওয়ার প্রস্তাব পেয়েছেন ফারুকী
‘কোনো আফসোস রাখতে চাই না, তাই চরিত্রটি করেছি’
‘কোনো আফসোস রাখতে চাই না, তাই চরিত্রটি করেছি’
শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্রের হদিস দিলেন নির্মাতা ফারুকী
শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্রের হদিস দিলেন নির্মাতা ফারুকী
প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে শাকিবের মামলা খারিজ
প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে শাকিবের মামলা খারিজ
‘দরদ’ মুক্তিতে রইল না আর বাধা
‘দরদ’ মুক্তিতে রইল না আর বাধা
আত্মপ্রকাশ করেছে ‘জাতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’
আত্মপ্রকাশ করেছে ‘জাতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’
মিরপুরে ‘স্বৈরাচারের চল্লিশা’ উদযাপন
মিরপুরে ‘স্বৈরাচারের চল্লিশা’ উদযাপন
আইরিশদের হোয়াইটওয়াশ করে সিরিজ জয় বাংলাদেশের
আইরিশদের হোয়াইটওয়াশ করে সিরিজ জয় বাংলাদেশের
সিরিজ শুরুর আগেই ঘরের মাঠে নিজেদেরকে ফেভারিট বলে দাবি করেছিলেন টাইগ্রেস অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। শুধু মুখে নয় পারফরম্যান্সেও তার প্রমাণ দেখিয়েছে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। তৃতীয় ম্যাচে আইরিশদের ৭ উইকেটে হারিয়েছে স্বাগতিকরা। এই সিরিজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল নাহিদা-জ্যোতিদের কাছে। কারণ, আসন্ন ভারত বিশ্বকাপে সরাসরি খেলতে হলে আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগে ৬টি ম্যাচের সব কটিতেই জিততে হবে বাংলাদেশকে। এই ৬ ম্যাচের বাকি ৩টি খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। তাই আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করে নিজেদের আত্মবিশ্বাস মজবুদ করল টাইগ্রেসরা। সোমবার (২ ডিসেম্বর) আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ১৮৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল আয়ারল্যান্ড। জবাব দিতে নেমে ৭৬ বল এবং ৭ উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। এতে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ ঘরে তুলেছে স্বাগতিকরা। সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ৯ রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার মুর্শিদা খাতুন (৮)। তিনে ব্যাট করতে নেমে ফারজানা হককে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন শারমিন আক্তার সুপ্তা। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের পঞ্চম ফিফটি তুলে নেন এই ডান হাতি ব্যাটার। অপর প্রান্ত থেকে ফিফটি তুলে নেন ওপেনার ফারজানাও। এরপর পিচে বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি এই দুই ব্যাটার। ৮৮ বলে ৭২ রান করে শারমিন আউট হলে ৬১ রান করে তাকে সঙ্গে দেন ফারজানা। এতে দলীয় ১৬৫ রানে ৩ উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। এরপর শোবাহানা মোস্তারির ৭ রান এবং নিগার সুলতানা জ্যোতির অপরাজিত ১৮ রানে ভর করে ৭৬ বল এবং ৭ উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামে সুবিধা করতে পারেনি সফরকারীরা। দলীয় ৯ রানেই বাংলাদেশের ডানহাতি স্পিনার সুলতানা খাতুনের বলে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন সারাহ। এরপর ওয়ান ডাউনে নামা অ্যামি হান্টারকে নিয়ে ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করেন আইরিশ অধিনায়ক। দলীয় ৫২ রানে রাবেয়া খানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন অ্যামি হান্টার। তার ব্যাক্তিগত ২৩ রান তোলার আগে ৪০ বল খরচায় ছিল একটি চারের মার। কিন্তু এক প্রান্ত আগলে রেখে রান তুলতে থাকেন সফরকারী অধিনায়ক। নিয়ন্ত্রিত ব্যাটিংয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে নিজের ৯ম ফিফটি তুলে নেন তিনি। এরপর পিচে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি লুইস। ৭৯ বলে ৫২ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। দলীয় ১০৭ রানের মাথায় রান আউটের ফাঁদে সাজঘরে ফেরেন লেয়া পল। তবে দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন মিডল অর্ডার ব্যাটার ওরালা প্রেন্ডারগাস্ট। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ৪৫ বলে ২৭ রানে স্বর্ণা আক্তারের তৃতীয় ওভারে বোল্ড হয়ে ফেরেন প্রেন্ডারগাস্ট। পরের ওভারেই বল তুলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ফাহিমা খাতুনের হাতে তুলে দিয়ে সুলতানা খাতুনের দ্বিতীয় শিকারে পরিনত হন উনা রেমন্ড-হোই। এতে দলীয় ১২৩ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে আইরিশরা। অষ্টম উইকেটে আর্লেন কেলিকে সঙ্গে নিয়ে রান তোলার চেষ্টা করেন আলানা ডালজেল। কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারেননি দুজনের কেউই। কেলি ১৮ রান এবং ১৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন ডালজেল। এরপর কারা মুরাই (১৩) এবং অ্যামি ম্যাগুয়ার ৩ রান করে আউট হলে নির্ধারিত ওভারে ১৮৬ রান করে অলআউট হয় আয়ারল্যান্ড।

দেশের মাটিতে পা রাখলেন চ্যাম্পিয়নরা

দেশের মাটিতে পা রাখলেন চ্যাম্পিয়নরা

টানা দ্বিতীয়বার সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

টানা দ্বিতীয়বার সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২২ ওভারেই বাংলাদেশকে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা

২২ ওভারেই বাংলাদেশকে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা

সাইবার বুলিং প্রতিরোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে

সাইবার বুলিং প্রতিরোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে

লেনোভোর নতুন ল্যাপটপ বাজারে / ৮১০এইচ মিলিটারি গ্রেড স্ট্যান্ডার্ড প্রযুক্তির লেনোভোর ল্যাপটপ

৮১০এইচ মিলিটারি গ্রেড স্ট্যান্ডার্ড প্রযুক্তির লেনোভোর ল্যাপটপ

বিশ্বের অনুপ্রেরণাদায়ী ১০০ নারীর তালিকায় বাংলাদেশি বানু

বিশ্বের অনুপ্রেরণাদায়ী ১০০ নারীর তালিকায় বাংলাদেশি বানু
শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রতিবছর গড়ে পাচার হয় ১৬ বিলিয়ন ডলার
শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রতিবছর গড়ে পাচার হয় ১৬ বিলিয়ন ডলার
অর্থনীতিতে অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্তে গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।  রোববার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।  প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, শ্বেতপত্র কমিটির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রতিবছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। তিনি বলেন, শ্বেতপত্রের প্রতিবেদনে অর্থনীতির প্রতিটি খাত ধরে ধরে আলাদা বিশ্লেষণ করে দেখানো হয়েছে, উন্নয়নের গল্প সাজাতে কীভাবে পরিসংখ্যানকে ম্যানুুপুলেট করা হয়েছে। উন্নয়নের গল্প শোনানো হলেও ভেতরে ভেতরে ছিল লুটপাটের এক মহাযজ্ঞ।  প্রতিবেদন গ্রহণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই প্রতিবেদন আমাদের জন্য একটা ঐতিহাসিক দলিল। আর্থিকখাতে যে ধরনের ঘটনা ঘটেছে, তা ছিল একটা আতঙ্কিত বিষয়। আমাদের সামনে এই ঘটনা ঘটেছে কিন্তু কেউ এটা নিয়ে কথা বলেননি বলে তিনি উল্লেখ করেন।  ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা নিয়ে শ্বেতপত্র’ শিরোনামের প্রতিবেদনে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক ভারসাম্য, ব্যাংকিং খাতের পরিস্থিতি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি পরিস্থিতি, সরকারের ঋণ, পরিসংখ্যানের মান, বাণিজ্য, রাজস্ব, ব্যয়, মেগা প্রকল্প, ব্যবসার পরিবেশ, দারিদ্র্য ও সমতা, পুঁজিবাজার, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারী ও জলবায়ু ইস্যুসহ বিভিন্ন বিষয়ে পর্যবেক্ষণ রয়েছে। কমিটি পদ্মা সেতু, রেল সংযোগ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র ও কর্ণফুলী টানেলের মতো মেগা প্রকল্পগুলোর ওপর তাদের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে।

সরকারের শ্রম সংস্কার প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত যুক্তরাষ্ট্রের

সরকারের শ্রম সংস্কার প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত যুক্তরাষ্ট্রের

সোনার দাম আরও কমলো

সোনার দাম আরও কমলো

ডিজেল-কেরোসিনের দাম কমলো

ডিজেল-কেরোসিনের দাম কমলো

এক নজরে ১১ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা, নো ১টি

এক নজরে ১১ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা, নো ১টি

২৩ কোম্পানি ইপিএস ও লভ্যাংশের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

২৩ কোম্পানি ইপিএস ও লভ্যাংশের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

১২ কোম্পানির ইপিএসের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা

১২ কোম্পানির ইপিএসের বোর্ড সভার তারিখ ঘোষণা
দুর্গাপূজার সঙ্গে ইলিশের কী সম্পর্ক
দুর্গাপূজার সঙ্গে ইলিশের কী সম্পর্ক
গত কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ সরকার দুর্গাপূজার আগে কয়েক হাজার টন ‘পদ্মার ইলিশ’ ভারতে রফতানি করে আসছে। সেই মাছের চালান মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাজারগুলোতে যায়। এর আগে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, আমাদের দেশের মানুষ যাতে ইলিশ মাছ খেতে পারে তাই ভারতে ইলিশ রফতানি করা হবে না। পরে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরকার সরে এসেছে। কিন্তু দুর্গাপূজার সাথে সত্যিই কি ইলিশ মাছ, আরও বিশেষ করে পদ্মার ইলিশ খাওয়ার কোনও যোগ আছে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন দুর্গাপূজার যে ধর্মীয় আচার, সেখানে কোথাও ইলিশ মাছ বা পদ্মার ইলিশের প্রসঙ্গ নেই। এটি মূলত প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা একটি লোকাচার, যা এখন বাঙালিদের একাংশের ‘হুজুগ’-এ পরিণত হয়েছে। দুর্গাপূজার সময়ে, অর্থাৎ শরৎকালে ইলিশ মাছ খাওয়ার ‘হুজুগ’ সম্প্রতি শুরু হলেও গাঙ্গেয় বঙ্গদেশে ইলিশ মাছের কথা প্রাচীন সাহিত্যকর্ম এবং পুরাণে একাধিকবার উল্লিখিত হয়েছে বলে জানা যায়। ইলিশ মাছ নিয়ে লেখা বই ‘ইলিশ পুরাণ’-এ পশ্চিমবঙ্গের ইলিশ-গবেষক দিগেন বর্মন লিখছেন, “ইল্লিশো মধুর / স্নিগ্ধো রোচনো/ বহ্নিবর্জনঃ/ পিত্তিকৃৎ কফকৃৎ/ কিঞ্চিল্লঘু ধর্মোহ নিলাজহঃ, অর্থাৎ ইলিশ মাছ মধুর, স্নিগ্ধ, রোচক ও বলবর্দ্ধক, পিত্তকারী, কিঞ্চিৎ কফকারী, লঘু পুষ্টিকর ও বাতনাশক। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ইলিশ মাছের গুণাগুণ নিয়ে এভাবেই লেখা আছে। এ থেকে প্রমাণিত হয় ইলিশ মাছের প্রতি আমাদের আসক্তি অতি প্রাচীন। “ইলিশ মাছ নিয়ে তিনি লিখেন, ইলিশো খলিশশ্চৈব্ ভেটকিমর্দগুর এবচ/ রোহিতো মৎসরাজেন্দ্রঃ পশ্চমৎস্যা নিরামিষাঃ।। সব থেকে ভালো যে পাঁচটি মাছ, তার মাথায় রয়েছে ইলিশ। নিরামিষ ভোজীরাও নির্দ্বিধায় নিরামিষ হিসাবে ইলিশ মাছ খেতে পারে অবশ্য তাদের যদি তেমন খাবার ইচ্ছা থাকে,”। তিনি আরও লিখেছেন, “পদ্মপুরাণে রান্নার নানারকম বিবরণ আছে – তারকা তার নন্দাই লখিন্দরের জন্য যে রান্না করেছিলেন তাতে মাছ আর শাক দিয়ে রান্নার কথায় – রোহিতের মুণ্ড দিয়া রান্ধে মুলাশাক/ সরিষার শাক রান্ধে ইলিশার শিরে।“ বর্মনের লেখা থেকে এটা স্পষ্ট হয় যে বাঙালির রান্নায় ইলিশ মাছের উপস্থিতি বহু যুগ ধরেই রয়েছে। যদিও দুর্গাপূজার সঙ্গে ইলিশ মাছের কোনো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায় না বলে জানিয়েছেন পুরাণ গবেষক শরদিন্দু উদ্দীপন। দুর্গাপূজায় ইলিশ পুরাণ গবেষক শরদিন্দু উদ্দীপন জানাচ্ছেন যে প্রাক-আর্যকাল থেকেই বাংলার নানা অঞ্চলের লোক-উৎসবে ইলিশ মাছ খাওয়ার প্রচলন ছিল। তার কথায়, ‘ইলিশ মাছের সঙ্গে বাঙালির খাদ্যাভ্যাসের একটা নিবিড় সম্পর্ক আছে। তার ফলে এই সময়ে নিম্ন বঙ্গে যতগুলো খাদ্যোৎসব হয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকে, তার সবগুলোতেই ইলিশের উপস্থিতি পাওয়া যায়। সেই উৎসবগুলোকে এখনো এই অঞ্চলের লোক-জীবনকে ঘিরে রেখেছে। ‘কুড়মিদের করম উৎসব বা সাঁওতালদের কারাম উৎসবে যে নবপত্রিকার আরাধনা করা হয়, শাকম্ভরী দুর্গাপূজাতেও সেই নবপত্রিকার পূজা আমরা দেখে থাকি। প্রাচীন লোক-উৎসবগুলোর সঙ্গে এখনকার দুর্গাপূজার সম্পর্কটা এখানে। আবার গাসি পূজা, কুলোয় পূজা বা দক্ষিণবঙ্গের আরেকটি বিখ্যাত পূজা – রান্না পূজাতেও ইলিশ বাধ্যতামূলক। রান্না পূজাতে হাজার ব্যঞ্জন রান্না করা হলেও ইলিশ মাছ থাকবেই,” বলছিলেন গবেষক শরদিন্দু উদ্দীপন। তিনি বলছিলেন, দুর্গাপূজায় ইলিশ মাছ ভোগ দেওয়ার যে প্রথা এখন দেখা যায়, তার কোনো পৌরাণিক ব্যাখ্যা নেই। এই প্রথা শুরু হয় অষ্টাদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে, কলকাতায় যখন রাজা নব কৃষ্ণ দেব দুর্গাপূজা শুরু করলেন, তারপর থেকে। গোড়ার দিকের ওইসব দুর্গাপূজায় মূলত: বৈভব প্রদর্শনের অঙ্গ হিসাবেই ইলিশের প্রচলন শুরু হয়। তার আগে পর্যন্ত অবিভক্ত বঙ্গে ইলিশ মাছ ছিল লোক-উৎসবের অংশ। ইলিশ খাওয়ার সময়কাল বাঙালি হোটেল-রেস্তোরাঁয় তো বটেই, অনেক পশ্চিমা কায়দার হোটেলেও দুর্গাপূজার স্পেশাল মেনুতে ইলিশের পদ থাকে। আবার পূর্ববঙ্গীয়দের বাড়িতে লক্ষ্মীপূজার দিনে জোড়া ইলিশ খাওয়ার চল রয়েছে। সে দিনই ইলিশ খাওয়া বন্ধ হয়ে যায় প্রজননের সময় শুরু হয় বলে, আবার জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারিতে সরস্বতী পূজার দিনে ইলিশ খাওয়া শুরু হয়। দুর্গাপূজার আচার-রীতির সঙ্গে ইলিশ মাছের কোনো যোগ না পাওয়া গেলেও নিম্ন-বঙ্গ অঞ্চলে যে বর্ষাকালের লোক-উৎসবগুলোতে ইলিশের প্রচলন ছিল, তা একাধিক গবেষক জানাচ্ছেন। তারা আবার এটাও বলছেন পশ্চিমবঙ্গীয় এবং পূর্ববঙ্গীয় মানুষদের মধ্যে ইলিশ খাওয়ার সময়কালে ফারাক রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গীয়রা দুর্গাপূজার আগেই ইলিশ খাওয়া বন্ধ করে দেন, অন্যদিকে পূর্ববঙ্গীয়দের একাংশ দুর্গাপূজার পরে লক্ষ্মীপূজায় ইলিশ খেয়ে তার পরে ইতি টানেন। পদ্মার ইলিশ না গঙ্গার ইলিশ? দুর্গাপূজার আগে বাংলাদেশ থেকে ‘পদ্মার ইলিশ’ ভারতে রফতানি না হওয়া নিয়ে যারা সমাজ মাধ্যমে বিমর্ষ ভাব প্রকাশ করছেন, তাদের অতটাও মন খারাপ হওয়ার কিছু নেই বলে মনে করছেন খাদ্য রসিক ও গবেষকরা। ইলিশ গবেষক দিগেন বর্মন তার বই ‘ইলিশ পুরাণ’-এ লিখেছেন, “আমরা গঙ্গার ইলিশ খেতে ভালো না পদ্মার ইলিশ ভাল তা নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তর্ক করি। শুধু তাই নয় ঘটি আর বাঙালদের মধ্যে এ এক অন্যতম ঝগড়ার বিষয়। কমলকুমার মজুমদার ও রাধাপ্রসাদ গুপ্তর মতে গঙ্গার ইলিশ আর পদ্মার ইলিশের থেকে ভাল। আবার সাহিত্যিক “বুদ্ধদেব গুহ একবার বলেছিলেন ঢাকা থেকে বন্ধুর পাঠানো ইলিশ খেয়ে কলম ঠিক মত ধরতেই পারছি না। ইমপোর্টেড পদ্মার ইলিশের তেলে কলম পিছলে যাচ্ছে। সুলেখক যতীন্দ্রমোহন দত্ত ইলিশ নিয়ে তার লেখায় গঙ্গা আর পদ্মার ইলিশ নিয়ে এক ভারসাম্য আনার চেষ্টা করেছিলেন। তা হল, ‘পুবদেশের মাছে তেল আর কলকাতার ইলিশে সুগন্ধ বেশি। সূত্র: বিবিসি বাংলা

রমজানে সুস্থ থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষ পরামর্শ

রমজানে সুস্থ থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষ পরামর্শ

সেহেরিতে যেসব খাবার স্বাস্থ্যকর নয়

সেহেরিতে যেসব খাবার স্বাস্থ্যকর নয়

শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হলে কী কী সমস্যা হয়?

শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হলে কী কী সমস্যা হয়?

নামাজের সময়সূচি

বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
*স্থানভেদে সময়ের পার্থক্য হতে পারে
মায়ের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকায় ছেলের উদ্যোগ
মায়ের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকায় ছেলের উদ্যোগ
চাকরি আবদুল বাকীকে কখনোই টানেনি। অভাবের সংসারে পরিবারের হাল ধরতে কখনো ফ্রিল্যান্সিং, কখনোবা টিউশনি করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের এই শিক্ষার্থী। তাতেও মনের খেদ মিটছিল না। সব সময় উদ্যোগী হয়ে কিছু একটা করতে, উদ্যোক্তা হতে চেয়েছেন তিনি। গত ২১ সেপ্টেম্বর সেই স্বপ্নই পূরণ হয়েছে। তিন বন্ধু ও এক অনুজকে নিয়ে দিয়েছেন ‘আহার মেলা’। খাবারের এই দোকানে তাঁর সহযোগীরা হলেন রাজশাহী কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শাহাদাত হোসেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামি স্টাডিজ বিভাগের আল-মুত্তাকিন, আরবি বিভাগের আমির হামজা ও ফারসি বিভাগের সামিউল ইসলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসমাইল হোসেন সিরাজী একাডেমিক ভবনের উল্টো দিকে গেলেই চোখে পড়বে এই দোকান। আহার মেলায় ভাত, খিচুড়ি, ভর্তা, ডাল, মাছ, মাংস, সবজি ও ডিমের তরকারি পাওয়া যায়। এ ছাড়া ৬০ ও ৭০ টাকার দুটি প্যাকেজ আছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন (শুক্র ও শনিবার) ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দোকান খোলা থাকে। আবদুল বাকী বলেন, ‘যেহেতু ক্লাস-পরীক্ষার সময়ে দোকানটি চালু থাকে, আমাদের অনেকেরও ওই সময় ক্লাস থাকে। যার যেদিন ক্লাস-পরীক্ষা থাকে, সে সেদিন থাকে না। যদি সবারই একসঙ্গে ক্লাস-পরীক্ষা থাকে, সেদিন দোকান বন্ধ রাখতে হয়।’ পারিবারিকভাবে সচ্ছল ছিলেন না বাকী। কলেজজীবন থেকে এ কাজ-ও কাজ করেছেন। দুই বছর আগে বাবা মারা গেলে আর্থিক দৈন্য আরও বেশি জেঁকে বসে। মূলত সে সময়ই ব্যবসার কথা ভাবতে থাকেন। মাকে পরিকল্পনার কথা শোনান। মা রাজি হন, নিজের শেষ সম্বল ৫০ হাজার টাকা তুলে দেন ছেলের হাতে। এই মূলধনের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে আহার মেলা। আপাতত ব্যবসা গোছানোর দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন এই উদ্যোক্তা। ভবিষ্যতে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আহারমেলার শাখা চালু করতে চান।

সফলতার সঙ্গে লেখাপড়ার সম্পর্ক কতটুকু

সফলতার সঙ্গে লেখাপড়ার সম্পর্ক কতটুকু

প্রাণবন্ত ক্যাম্পাসে এখন গবেষণায় জোর

প্রাণবন্ত ক্যাম্পাসে এখন গবেষণায় জোর

২৪ ঘণ্টাই পাশে থাকবে ‘অটোমামা’

২৪ ঘণ্টাই পাশে থাকবে ‘অটোমামা’

৭ কলেজের স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

৭ কলেজের স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

বেসরকারিতে ৭৬ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে শেষ হলো স্কুলে ভর্তির আবেদন

বেসরকারিতে ৭৬ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে শেষ হলো স্কুলে ভর্তির আবেদন

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ৭৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ৭৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার